সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দ্রুত সময়ের মধ্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী যদি তার ঘোষণা প্রত্যাহার না করেন, তাহলে আগামীতে চিকিৎসকরা তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলবে। প্রয়োজনে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগও দাবি করবে বিএমএ। এছাড়া রোগীদের উপযুক্ত চিকিৎসার স্বার্থে স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রয়োজনীয় জনবল, অবকাঠামো, যন্ত্রপাতি সরবরাহ ও ঔষধপত্রের সংকট নিরসনের দাবি জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।
বিএমএ নেতারা বলছেন, উপযুক্ত তদারকির জন্য কর্তৃপক্ষ ও ব্যক্তি থাকা সত্ত্বেও অপেশাদার, ঔপনিবেশিক ভাবধারার আমলা দ্বারা অতিরিক্ত তদারকি করা হলে দ্বৈত তদারকির ফলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, বিএমএ জেলা শাখার সভাপতি ডা. শেখ বাহারুল আলম, বিএমএ সহসভাপতি ডা. এ টি এম মঞ্জুর মোর্শেদ, সাধারণ সম্পাদক ডা. মেহেদী নেওয়াজ প্রমুখ।
উল্লেখ্য, গত ২৪ জানুয়ারি ডিসি সম্মেলনে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলো তদারকির দায়িত্ব ডিসিদের ওপর অর্পণের ঘোষণা দেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।